৩০ জুন থেকে আজারবাইজানের বাকুতে ইউনেস্কোর যে অধিবেশন শুরু হয়েছে, তা বাংলাদেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অধিবেশনে সিদ্ধান্ত হবে, প্রাকৃতিক বিশ্বঐতিহ্য হিসেবে চিহ্নিত বাংলাদেশের সুন্দরবনকে বিপদাপন্ন হিসেবে চিহ্নিত করা হবে কি-না। এভাবে চিহ্নিত করলে বিশ্বদরবারে এটাই প্রমাণিত হবে যে, এ দেশের মানুষ দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক বিশ্বঐতিহ্য রক্ষায় সমর্থ নয়। প্রমাণিত হবে, এ দেশের সরকারের কাছে বিশ্বঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষার চেয়ে ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ব্যবসা দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা বাংলাদেশের জন্য ভয়ঙ্কর লজ্জার। শুধু বিশ্বদরবারে লজ্জার বিষয় নয়, সুন্দরবন বিনাশ মানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে বাংলাদেশ অরক্ষিত হয়ে যাওয়া।
এই অধিবেশনে যোগ দিতে বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রতিনিধি দল বাকুতে গেছে। কী জন্য? না, সুন্দরবন রক্ষার বিষয়ে বিশ্ববাসীকে জানাতে নয়, গেছে সুন্দরবনের ঘাড়ের ওপর রামপালসহ অন্যান্য বিষাক্ত প্রকল্পের পক্ষে তদবির করতে, অসত্য ও ভুল তথ্য দিয়ে বিশ্বের সামনে বাংলাদেশকে আরও খেলো করতে। এদের ধরন আমরা জানি। ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল একই উদ্দেশ্যে পোল্যান্ড গিয়েছিল। অধিবেশন থেকে ফিরে তারা সংবাদ সম্মেলন করে জানান, সবাই এটা বুঝতে পেরেছেন যে, রামপাল প্রকল্পে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না। সম্মেলনে জানানো হয়েছিল, ‘এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ নিয়ে ইউনেস্কোর যে আপত্তি ছিল, তা তারা তুলে নিয়েছে।’ বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। কার্যত এভাবেই গায়ের জোর দিয়ে দেশের মানুষকে এক ভয়াবহ ভবিষ্যতে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। আরও বলা হয়েছিল, ‘তবে এ এলাকায় আপাতত নতুন করে বড় কোনো শিল্প বা অবকাঠামো নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হবে না। প্রথমে সুন্দরবন এলাকার (দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল) কৌশলগত পরিবেশ মূল্যায়নের (এসইএ) কাজ শেষ করা হবে।’ অথচ গত দুই বছরে এই এলাকায় শতাধিক দূষণকারী বিপজ্জনক প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ক’দিন আগে গত ২৯ জুন সংসদে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন জানিয়েছেন, সুন্দরবন রিজার্ভ ফরেস্টের চারদিকে ১০ কিলোমিটার বিস্তৃত এলাকা, যা প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) হিসেবে চিহ্নিত, তার মধ্যেই সুন্দরবন থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার দূরে, পরিবেশ দূষণকারী বেশ কয়েকটি সিমেন্ট কারখানার পরিবেশগত ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। পরিবেশ ছাড়পত্র পাওয়া সিমেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মেঘনা সিমেন্ট মিলস লিমিটেড, বসুন্ধরা সিমেন্ট মিলস লিমিটেড, মোংলা সিমেন্ট মিলস লিমিটেড, দুবাই-বাংলা সিমেন্ট মিলস লিমিটেড এবং হোলসিম (বাংলাদেশ) লিমিটেড। এর ক’দিন আগে সুন্দরবনের চার কিলোমিটারের মধ্যে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অনুমতি দেওয়া হয়েছে এলপিজি প্ল্যান্টসহ বহু প্রতিষ্ঠানের। এগুলো সবই সুন্দরবনের জন্য হুমকি। পরিবেশমন্ত্রী বলেছেন, ‘পরিবেশ অধিদপ্তর এসব কারখানা নিয়মিত তদারকি করছে এবং কারখানাগুলো উদ্যোক্তাদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, যাতে করে তারা পরিবেশ দূষণ করতে না পারে।’ সারাদেশে নদী-বন-খাল-বাতাস দূষণে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। মন্ত্রণালয়ের দুই কিলোমিটারের মধ্যে যারা বুড়িগঙ্গা নদীকে নর্দমা বানায়, তারা কয়েকশ’ কিলোমিটার দূরে কারখানার দূষণ নিয়ন্ত্রণ করবে!
কে অস্বীকার করতে পারে যে, লবণ ও মিষ্টি পানির সমন্বিত প্রবাহে, ভূমি ও নদীর সম্মিলিতযোগে সুন্দরবন এক বিশেষ বাস্তুসংস্থান, যা বিশ্বে বিরল এবং সেই কারণে প্রাণবৈচিত্র্যে তার সমাহার অনেক বেশি? পরিবেশ দূষণ হ্রাসেও তার ক্ষমতা অনেক। একদিকে তা খুব নাজুক উচ্চ সংবেদনশীলতার কারণে। আবার তা প্রবল শক্তিধর প্রকৃতির দুর্যোগ মোকাবেলায় তার ক্ষমতার কারণে। সে জন্যই বাংলাদেশের সুন্দরবন শুধু এ দেশের নয়, সমগ্র মানবজাতির জন্যই এক অতুলনীয় সম্পদ। সে কারণেই বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট এবং বিশ্বঐতিহ্য এই সুন্দরবন এক অসাধারণ প্রাকৃতিক সুরক্ষা প্রাচীর হিসেবে কাজ করে। উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষের জীবন ও সম্পদ এই সুন্দরবনের অস্তিত্বের ওপর নির্ভরশীল। আমরা জানি, বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশ অন্যতম বিপদগ্রস্ত দেশ। এই বিপদের মোকাবেলায়ও সবচেয়ে বড় অবলম্বন এই সুন্দরবন। তাছাড়া ৩৫-৪০ লাখ মানুষ তাদের জীবন-জীবিকার জন্য সুন্দরবন সংলগ্ন নদীগুলোর ওপর নির্ভরশীল। এগুলো বিনষ্ট হলে তাদের উদ্বাস্তু হওয়া ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না। আমাদের হিসাবে প্রতিদিনই ঢাকা শহরে উন্নয়ন-দুর্যোগে বা পরিবেশ উদ্বান্তু হিসেবে মানুষের ভিড় বাড়ছে। তাদের সংখ্যা বহুগুণ বাড়বে, যদি সুন্দরবনের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়। কিন্তু এসব সত্য কেউ অস্বীকার করতে না পারলেও সরকার গায়ের জোরে অস্বীকার করেই যাচ্ছে।
শত ব্যাখ্যা-যুক্তি-প্রতিবাদ সত্ত্বেও এই সুন্দরবনকে হুমকির মধ্যে ফেলে সুন্দরবনের আঙিনায় বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প করা হচ্ছে। দেশ-বিদেশের বহু বিশেষজ্ঞ বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্ত-যুক্তি দিয়ে দেখিয়েছেন, এই প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় কয়লা পরিবহন ও কয়লা পোড়ানোতে যে পানি, বায়ু ও মাটিদূষণ হবে, তাতে সুন্দরবনের অস্তিত্ব নিশ্চিতভাবে বিপন্ন হবে। শুধু তাই নয়, সুন্দরবনের ‘ইকোলজিক্যালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া’ বলে স্বীকৃত অঞ্চলেও শতাধিক বনগ্রাসী-ভূমিগ্রাসী বাণিজ্যিক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান টেলিটক অবিশ্বাস্য উদ্যোগ নিয়ে সুন্দরবনের ভেতরে আটটি টাওয়ার বসানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে বিষাক্ত পণ্যবাহী জাহাজ পরিবহন এখনও অব্যাহত আছে। সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত পশুর নদীতে বারবার কয়লাবাহী, ছাইবাহী, তেলবাহী জাহাজ ডুবে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে। এর পরিণতিতে দীর্ঘমেয়াদে সুন্দরবনের বিপর্যয় সম্পর্কে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দেশ-বিদেশের বিশেষজ্ঞরা। এসব জাহাজডুবির পর প্রতিটি ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা ছিল ন্যক্কারজনক।
আমরা এসব বিষয়ে অনেক দলিলপত্র বিভিন্ন সময়ে সরকারের কাছে উপস্থাপন করেছি। এসবের কোনো জবাব আমরা পাইনি। উল্টো সরকার থেকে একই ভুল বারবার বলা হচ্ছে। ইউনেস্কোসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা একই বৈজ্ঞানিক তথ্য-যুক্তি দিয়ে একই ধরনের উপসংহারে আসছে বারবার। প্রকৃতপক্ষে সুন্দরবনবিনাশী রামপাল প্রকল্প এবং তার টানে আরও শত শত লোভী আয়োজনের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি হয়েছে অনেক আগেই। এখন এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক ঐকমত্যও তৈরি হয়েছে। জলজ্যান্ত সত্য অস্বীকারের সংস্কৃতি, ক্রমাগত ভুল তথ্য উপস্থাপন আর আত্মঘাতী একগুঁয়েমির কারণে সরকার সমস্যা আরও জটিল করছে।
আমরা এটাও দেখিয়েছি, ভারতীয় কোম্পানি (এনটিপিসি) নিজ দেশের আইন ভঙ্গ করে বাংলাদেশের জন্য সর্বনাশা এই প্রকল্পে চালকশক্তি হিসেবে যুক্ত হয়েছে। ভারতীয় কোম্পানি বাংলাদেশে সুন্দরবনের ১৪ কিলোমিটারের মধ্যে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করতে যাচ্ছে। বাফার জোন বিবেচনা করলে এই দূরত্ব চার কিলোমিটার। অথচ ভারতের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় প্রণীত পরিবেশ সমীক্ষা বা ইআইএ গাইড লাইন ম্যানুয়াল ২০১০ অনুযায়ী, কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো বাঘ-হাতি সংরক্ষণ অঞ্চল, জৈববৈচিত্র্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল, জাতীয় উদ্যান, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য কিংবা অন্য কোনো সংরক্ষিত বনাঞ্চল থাকা অনুমোদন করা হয় না। ভারতীয় পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ‘তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত গাইড লাইন, ১৯৮৭’ অনুসারেও কোনো সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ স্থাপন করা যায় না। এ জন্য গত কয়েক বছরে ভারতের কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ ও তামিলনাড়ূতে তিনটি বিদ্যুৎ প্রকল্প আটকে গেছে। শ্রীলংকাও এ কারণে তার উপকূলে এনটিপিসির একটি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করেছে। কয়েকদিন আগে কেনিয়া চীনের একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প একই কারণে বাতিল করেছে।
আমরা বারবারই বলি যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনেক বিকল্প আছে; কিন্তু সুন্দরবনের কোনো বিকল্প নেই। সুই থেকে রকেট সবই আমরা বানাতে পারব; কিন্তু সুন্দরবন আর বানাতে পারব না। দেশি-বিদেশি কিছু গোষ্ঠীর অর্বাচীন ও লোভী তৎপরতায় এই সুন্দরবনের সর্বনাশ; তাই আমরা কীভাবে মেনে নিতে পারি? বরং সুন্দরবন যেহেতু সমগ্র বাংলাদেশকে রক্ষা করে, সে জন্য সুন্দরবন রক্ষা করা আমাদের সবার অবশ্য কর্তব্য। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এটা আমাদের দায়। সেই দায় থেকেই গত আট বছর ধরে আমরা সুন্দরবনবিনাশী সব অপতৎপরতা বন্ধ করার জন্য সরকারকে বারবার অনুরোধ করছি। বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে বহু বিকল্প প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।
বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে অনেক ভালো পথ অবশ্যই আছে। সর্বজনের সম্পদে শতভাগ জাতীয় মালিকানা ও শতভাগ সম্পদ দেশের কাজে ব্যবহার, দুর্নীতি করার দায়মুক্তি আইন বাতিল করে ‘খনিজসম্পদ রফতানি নিষিদ্ধকরণ আইন’ প্রণয়ন, পিএসসি প্রক্রিয়া বাতিল করে স্থলভাগে ও সমুদ্রে নতুন নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধানে জাতীয় সংস্থাকে প্রয়োজনীয় সুযোগ, ক্ষমতা ও বরাদ্দ প্রদান, রাষ্ট্রীয় বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট মেরামত ও নবায়ন, উন্মুক্ত খনন পদ্ধতি নিষিদ্ধসহ ফুলবাড়ী চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন, জাতীয় সক্ষমতার বিকাশ, নবায়নযোগ্য ও অনবায়নযোগ্য জ্বালানি সম্পদের সর্বোত্তম মিশ্রণ ঘটিয়ে একটি জ্বালানি নীতি প্রণয়ন, দীর্ঘমেয়াদে নবায়নযোগ্য জ্বালানি মূলধারায় নিয়ে আসা ইত্যাদিই যথাযথ পথ। এর মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই, সুলভ, নিরাপদ ও জনবান্ধব উন্নয়ন ধারা তৈরি করতে সম্ভব। ২০১৭ সালে এ জন্য তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি একটি বিকল্প খসড়া পরিকল্পনাও প্রকাশ করেছে। এগুলো বাস্তবায়ন করলে ক’দিন পরপর গ্যাস আর বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হয় না, রামপাল আর রূপপুরের মতো প্রকল্প দিয়ে বাংলাদেশকে বিপদগ্রস্ত করতে হয় না। বরং সুলভে পরিবেশবান্ধব উপায়ে দেশের শতভাগ বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ সম্ভব হবে। কিন্তু সরকার যাচ্ছে উল্টোপথে :ব্যয়বহুল, ঝুঁকিপূর্ণ, বন-পানি-মানুষ-পরিবেশবিধ্বংসী এবং ঋণনির্ভর। এতে কিছু দেশি-বিদেশি গোষ্ঠীর লাভ হলেও দেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের পর প্রজন্মকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে ভয়াবহ অনিশ্চয়তা, বিপদ ও বিপন্নতার দিকে। এগুলো মানববিধ্বংসী অস্ত্রের মতোই মানুষ ও প্রকৃতিবিধ্বংসী প্রকল্প।
গায়ের জোরে যতই ঢোল পেটানো হোক- দেশকে যা বিপন্ন করে তা উন্নয়ন নয়!
সর্বশেষ প্রকাশিত
- বাঁচার মতো মজুরিও গণতান্ত্রিক অধিকার
- তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ, আইএমএফ ও জনগণের দুর্ভোগ
- তেলের মূল্যবৃদ্ধি, লোডশেডিং ও ভর্তুকির কথা
- তেলের মূল্যবৃদ্ধি, সংকট ও আইএমএফ
- Government’s decision to hike fuel prices will hurt every section of society
- বাংলাদেশে জ্বালানির সিদ্ধান্ত হয় লবিস্টদের শক্তিমত্তার ওপর নির্ভর করে
- ‘আমরা পারি’ কিন্তু ‘আমরা পারি না’
- বাজেটে সুবিধাভোগীদেরই স্বার্থ রক্ষা করা হয়েছে, সাধারণ জনগণের সমস্যাকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি
- মেগা প্রকল্পে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় করের বোঝা বাড়াবে
- রাষ্ট্র, ধর্মীয় রাজনীতি ও সন্ত্রাসের ভূমি
- GDP: A misleading measure of development
- We are the 99%: From factory workers to the new working middle class
- মে দিবসে ঐক্যসূত্র: কারখানা শ্রমিক থেকে নতুন শ্রমজীবী ‘মধ্যবিত্ত’
- গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে ধর্মের উপস্থিতি
- ন্যাটো কেন এখনো টিকে আছে
- পূর্ববঙ্গের রাজনীতিতে মফস্বলের অভ্যুদয় ও নতুন নেতৃত্ব
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ও বিশ্ব ব্যবস্থার বৈপরীত্য
- ত্বকী হত্যা: দুর্বৃত্ততোষণ ও বিচারহীনতার ব্যাকরণ
- ‘উন্নয়ন’ বিপর্যয়ের চট্টগ্রাম প্রেক্ষিত
- ভাষার হীনম্মন্যতা তৈরি করে বিদ্যাশিক্ষার দেয়াল